জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন করার নিয়ম (How to apply for birth registration) অনলাইন জন্ম নিবন্ধন আবেদন, নতুন জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন ও জন্ম নিবন্ধন আবেদন ফর্ম ডাউনলোডসহ নানা বিষয়ে জানতে চান অনেকে। তাই আজকের পোস্টে নতুন জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
নতুন জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন করার নিয়ম
জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন করার জন্য bdris.gov.bd/login থেকে login অপশন কেটে দিয়ে তার পরিবর্তে home লিখুন। উদাহরণস্বরূপ (bdris.gov.bd/home) লিখে যেকোন Browser এ সার্চ করুন। তাহলে আগের জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন করার যেই সার্ভারটি ছিল সেটি পেয়ে যাবেন। এখন জন্ম নিবন্ধনের আবেদন করার জন্য 3 dot অপশনে ক্লিক করুন। তারপর ‘জন্ম নিবন্ধন’ অপশনে কয়েক সেকেন্ড ট্যাপ করে ধরুণ। তাহলে ‘জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন’ করার অপশন পেয়ে যাবেন।
এখন ‘জন্মস্থান সিলেক্ট’ করে নিবন্ধনাধীন ব্যাক্তির নামের প্রথম অংশ বাংলায়, নামের শেষের অংশ বাংলায়, নামের প্রথম অংশ ইংরেজিতে, নামের শেষের অংশ ইংরেজিতে, জন্ম তারিখ (খ্রিঃ), পিতা মাতার কততম সন্তান, লিঙ্গ ইত্যাদি নির্বাচণ পূর্বক নতুন জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন করা যাবে।
নতুন জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন করার প্রক্রিয়া
চলুন এবারে জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন করার সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াটি দেখে নেওয়া যাক। নতুন জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন করার জন্য সর্বপ্রথম আপনার মোবাইল কিংবা কম্পিউটার ডাটা সংযোগ চালু করুন। তারপর মোবাইল কিংবা কম্পিউটারে থাকা যেকোনো একটি ব্রাউজার ওপেন করুন এবং সার্চ অপশনে bdris.gov.bd লিখে সার্চ করুন। এখন সার্চ রেজাল্টে আসা প্রথম ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন। তাহলে আপনি দেখতে পাবেন আগের মতো অপশন গুলো আর নেই। সেখানে আপনাকে ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড দিতে বলা হবে।
আরোও পড়ুন: মোবাইল দিয়ে জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করার উপায়
কিন্তু এই ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড সুধু মাত্র ইউনিয়ন পরিষদের কর্মকর্তাদের নিকট রয়েছে। সুতারাং এই জায়গা থেকে আমরা জন্ম নিবন্ধনের আবেদন করতে পারবো না। তাহলে কিভাবে আবেদন করবেন? চলুন দেখে নেওয়া যাক। এখন সার্চ অপশনে bdris.gov.bd/login থেকে login অপশন কেটে দিয়ে home লিখুন। উদাহরণ স্বরূপ, (bdris.gov.bd/home) লিখে সার্চ করুন। অথবা এখানে ক্লিক করুন। তাহলে আগের যেই জন্ম নিবন্ধনের সার্ভারটি ছিল সেটি আপনার সামনে চলে আসবে।
এখন আপনি যদি মোবাইল দিয়ে আবেদন করে থাকেন তাহলে উপরের 3 ডট অপশনে ক্লিক করুন। তারপর ‘জন্ম নিবন্ধন’ অপশনে কয়েক সেকেন্ড ট্যাপ করে ধরুন। তাহলে ‘জন্ম নিবন্ধন আবেদন’ অপশনটি পেয়ে যাবেন। আর যদি পিসি বা ল্যাপট থেকে আবেদন করেন তাহলে 3 ডট এর পরিবর্তে মেনু অপশন দেখতে পাবেন। সেখান থেকে ‘জন্ম নিবন্ধন’ অপশন ক্লিক করে ‘জন্ম নিবন্ধন আবেদন’ অপশনটিতে ক্লিক করুন। তাহলে সেখানে আপনি দুটি অপশন দেখতে পাবেন। যেমন:
- জন্মস্থান এবং
- স্থায়ী ঠিকানা
এখন আপনি ‘জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন’ কিভাবে করতে চাচ্ছেন সেটি সিলেক্ট করুন। উদাহরণস্বরূপ, আপনি জন্মস্থান সিলেক্ট করলেন। তারপর ‘পরবর্তী’ অপশনে ক্লিক করুন। তাহলে আপনাকে পরবর্তী অপশনে নিয়ে যাবে। সেখানে ‘নিবন্ধনাধীন ব্যাক্তির পরিচয়’ অপশনে অনেকগুলো অপশন দেখতে পাবেন। যেমন:
- নামের প্রথম অংশ (বাংলায়)
- নামের শেষ অংশ (বাংলায়)
- নামের প্রথম অংশ (ইংরেজিতে)
- নামের শেষ অংশ (ইংরেজিতে)
- জন্ম তারিখ (খ্রিঃ)
- পিতা মাতার কততম সন্তান
- লিঙ্গ
উপরের উল্লিখিত সকল তথ্য সঠিকভাবে পূরণ করে নিন। যখন আপনি জন্ম তারিখ অপশনে আপনার জন্ম তারিখ দিবেন। তখন কিন্তু আপনার জন্ম তারিখ অনুযায়ী কি কি ডকুমেন্ট লাগবে জন্ম নিবন্ধন করার জন্য সেটি লেখা চলে আসবে। এখান থেকে এগুলো পড়ে নিবেন।
আরোও পড়ুন: মোবাইল দিয়ে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার পদ্ধতি
এখন আপনার কাছে যদি ডকুমেন্টগুলো থাকে তাহলে ‘আমার কাছে এই ডকুমেন্টগুলি আছে’ অপশনে ক্লিক করুন। আর যদি আপনার কাছে ডকুমেন্টগুলো না থাকে তাহলে ‘আমার কাছে এই ডকুমেন্টগুলি নেই’ অপশনে ক্লিক করুন। উদাহরণস্বরূপ, আপনি ‘আমার কাছে এই ডকুমেন্ট গুলি আছে’ অপশনে ক্লিক করলেন।
তারপর ‘জন্মস্থানের ঠিকানা’ অপশন অনেক গুলো অপশন দেখতে পাবেন। যেমন:
- দেশ
- বিভাগ
- ডাকঘর (বাংলায়)
- ডাকঘর (ইংরেজিতে)
- গ্ৰাম/পাড়া/মহল্লা
- গ্ৰাম/পাড়া/মহল্লা (ইংরেজিতে)
- বাসা ও সড়ক (নাম,নম্বর)
- বাসা ও সড়ক (নাম,নম্বর) ইংরেজিতে
এখন উপরে উল্লেখিত সকল তথ্য সঠিকভাবে পূরণ করা হয়ে গেলে ‘পরবর্তী’ অপশনে ক্লিক করুন। তাহলে আপনাকে পরবর্তী অপশনে নিয়ে যাবে। সেখানে আপনার পিতা ও মাতার তথ্য প্রদান করতে হবে। এখন ‘পিতার তথ্য’ অপশন অনেকগুলো অপশন দেখতে পাবেন। যেমন:
- পিতার জন্ম নিবন্ধন নম্বর
- পিতার নাম (বাংলায়)
- পিতার নাম (ইংরেজিতে)
- পিতার জাতীয়পরিচয় পত্রের নাম্বার এবং
- পিতার জাতীয়তা
উপরের উল্লিখিত সকল তথ্য আপনি আপনার পিতার জাতীয় পরিচয়পত্র এবং জন্ম নিবন্ধন অনুযায়ী সঠিকভাবে পূরণ করুন এবং ‘পরবর্তী’ অপশনে ক্লিক করুন। তারপর ‘মাতার তথ্য’ অপশনে অনেকগুলো অপশন দেখতে পাবেন। যেমন:
- মাতার জন্ম নিবন্ধন নম্বর
- মাতার নাম (বাংলায়)
- মাতার নাম (ইংরেজিতে)
- মাতার জাতীয়পরিচয় পত্রের নাম্বার এবং
- মাতার জাতীয়তা
আবারো আপনি আপনার মাতার জাতীয় পরিচয়পত্র এবং জন্ম নিবন্ধন কার্ড অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিকভাবে পূরণ করুন এবং ‘পরবর্তী’ অপশন ক্লিক করুন। তাহলে আপনাকে পরবর্তী অপশনে নিয়ে যাবে। সেখানে ‘জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন’ অপশন নিচে দুটি অপশন দেখতে পাবেন। সেখানে আপনি ‘আপনি কি নিম্নলিখিত কোন ঠিকানা আপনার স্থায়ী ঠিকানা ব্যবহার করতে চান?’ দেখতে পাবেন। এখন আপনি ‘কোনটিই নয়’ অপশন ক্লিক করলে আপনি দেখতে পাবেন ‘জন্মস্থানের ঠিকানা ও স্থায়ী ঠিকানা একই’ নামে একটি অপশন চলে আসবে এবং পাশে বক্সটিতে টিক চিহ্ন দিয়ে দিন
তাহলে দেখতে পাবেন যে জন্মস্থানের ঠিকানা আপনি দিয়েছেন সেই জন্মস্থানের ঠিকানা অটমেটিক পূরণ হয়ে যাবে এবং নিচে ‘আপনি কি নিম্নলিখিত কোন ঠিকানা আপনার স্থায়ী ঠিকানা ব্যবহার করতে চান’ অপশন আবারও ‘কোনটিই নয়’ অপশন ক্লিক করুন। তারপর নিচে স্থায়ী ঠিকানা এবং বর্তমান ঠিকানা যদি একই থাকে তাহলে ‘স্থায়ী ঠিকানা ও বর্তমান ঠিকানা একই’ অপশনের পাশের বক্সটিতে টিক চিহ্ন দিয়ে দিন।
তাহলে দেখতে পাবেন অটোমেটিক তথ্য গুলো পূরণ হয়ে যাবে। আর যদি অপশন গুলো না পূরণ হয় তাহলে আপনি পূরণ করুন এবং ‘পরবর্তী’ অপশনে ক্লিক করুন। তাহলে আপনাকে পরবর্তী অপশনে নিয়ে যাবে। সেখানে একটি ফর্ম দেখতে পাবেন।
এখন আপনি নিচে ‘আবেদকারী ব্যক্তির সহিত সম্পর্ক’ অপশন দেখতে পাবেন সেখানে অনেকগুলো অপশন দেখতে পাবেন। যেমন:
- পিতা
- মাতা
- নিজ
- পিতামহ
- পিতামহী
- মাতামহ
- মাতামহী
- অভিভাবক এবং
- অন্যান্য
এখন আপনি আপনার জন্য প্রযোজ্য অপশনটি বেছে নিন। আপনি যদি নিজে নিজের আবেদন করেন তাহলে ‘নিজ’ সিলেক্ট করুন। তাহলে আলাদা করে কোন ডকুমেন্ট দিতে হবে না। তবে আপনি যদি অন্যান্য অপশন সিলেক্ট করেন। তাহলে যেই আবেদন করছে তার নাম, জন্ম নিবন্ধন/NID তথ্য দিতে হবে। অপশনটি পূরণ করার পর এখন নিচে সংযুক্তি অপশন তিনটি অপশন দেখতে পাবেন। যেমন:
- সংযোজন
- আপলোড/বাতিল এবং
- ডিলিট
এখন আপনি ‘সংযোজন’ অপশন ক্লিক করুন। তারপর(জন্ম তারিখ দেওয়ার সময় যে যে ডকুমেন্ট দেওয়ার কথা বলা হয়েছিল। সেই সেই ডকুমেন্ট গুলো আগে থেকে মোবাইল কিংবা কম্পিউটার স্ক্যান করে রাখুন। এবং সেগুলো কে PDF করে সর্বোচ্চ ১০০ কিলোবাইট এর ভিতরে আপনি আগে থেকে করে রাখবেন) এখন ‘সংযোজন’ অপশন ক্লিক করে একটি একটি করে সবগুলো ডকুমেন্ট এখানে আপলোড করুন। সবগুলো ডকুমেন্ট আপলোড করা হয়ে গেলে ‘পরবর্তী’ অপশন ক্লিক করুন।
আরোও পড়ুন: nid ভুল সংশোধন করার নিয়ম
তাহলে আপনাকে পরবর্তী অপশন নিয়ে যাবে সেখানে আপনার দেওয়া সকল তথ্য আবারও চলে আসবে। এখন আপনি অবশ্যই তথ্য গুলো ভালোভাবে দেখে নিবেন এবং নিচে অপশন আপনাকে ‘ফোন নম্বর’ দিতে হবে সেখানে আপনার সচল ফোন নম্বরটি দিয়ে ‘ওটিপি পাঠান’ অপশন ক্লিক করুন। তাহলে আপনার ফোন নম্বরে একটি ভেরিফিকেশন কোড অথবা ওটিপি যাবে। সেটি বসিয়ে ‘সাবমিট’ অপশন ক্লিক করুন। তাহলে দেখতে পাবেন আপনার জন্ম নিবন্ধন আবেদনটি সফল ভাবে সাবমিট হয়ে যাবে।
এখানে আপনাকে একটি আবেদন পত্রের নম্বর দেওয়া হবে এবং নিচে একটি তারিখ দেওয়া হবে। সেই তারিখের ভিতরে আপনার কাগজপত্র সহ সকল ডকুমেন্ট নিয়ে আপনাকে আপনার নিবন্ধন কার্যলয় যেতে হবে।
এখানে নিবন্ধন কার্যলয় নাম এবং ঠিকানা দেওয়া থাকবে সেই ঠিকানায় গিয়ে আপনার কাগজপত্র এবং ফরম গুলো সাবমিট করুন। তারা আপনার সবগুলো তথ্য যাচাই করে Approval করে দিলে আপনি বাকি কাজ গুলো অনলাইন থেকে করতে পারবেন। এখন আপনার একাউন্টে প্রবেশ করার পর নিচে নতুন দুটি অপশন দেখতে পাবেন। যেমন:
- আবেদনপত্র প্রিন্ট এবং
- নতুন আবেদন করুন
এখন আপনি ‘আবেদনপত্র প্রিন্ট’ অপশনটিতে ক্লিক করে আবেদন পত্রটি প্রিন্ট করে নিন। মূলত এটিই ছিল নতুন সার্ভারে পরিবর্তন আসার পরে জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন করার নিয়ম।
জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন ফরম ডাউনলোড
অনেকে জানতে চান কিভাবে জন্ম নিবন্ধন আবেদন ফরম ডাউনলোড করবেন। আবার অনেকে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন আবেদন ফরম খুঁজে থাকেন। কিন্তু আসলে কি জন্ম নিবন্ধনের জন্য ফরম প্রয়োজন? কিভাবেই বা জন্ম ফরম ডাউনলোড করবেন? এই নিয়ে আলোচনা করা হবে এবারের আয়োজনে।
একটা সময় ছিল যখন অনলাইন থেকে জন্ম নিবন্ধন আবেদন ফরম ডাউনলোড করতে হতো অথবা ইউনিয়ন পরিশোধ বা কম্পিউটার দোকানে গিয়ে ১০০-২০০ টাকা দিয়ে জন্ম নিবন্ধন ফরম ক্রয় করতে হতো। কিন্তু প্রযুক্তির কল্যানে এখন আর সেই ফরম প্রয়োজন হচ্ছে না। এখন থেকে ফরম ছাড়াই অনলাইনে খুব সহজে নতুন জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন করা যাচ্ছে। যা আমাদের এই পোস্টের উপরের অংশে আলোচনা করা হলো।
সুতারাং যারা এখনো জন্ম নিবন্ধনের জন্য অনলাইনে ফরমে তালাশ করছেন। তাদের বলব ফরমের তালাশ না করে আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে এখুনি নতুন জন্ম নিবন্ধনের আবেদেন করে ফেলুন।
আশা করি, আজকের পোস্টি পড়ে বুঝতে পেরেছে কিভাবে নতুন সার্ভারের মাধ্যমে নতুন জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন করবেন। এরকম আরো গুরুত্বপূর্ণ কনটেন্ট পেতে চোখ রাখুন বঙ্গভাষা ওয়েবসাইটে। ধন্যবাদ!
জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন সম্পর্কিত FAQ
- প্রশ্ন: প্রিন্ট অপশনে ক্লিক করার পর আবেদন পত্র প্রিন্ট না হলে করণীয় কি?
- উত্তর: যদি প্রিন্ট করতে সমস্যা হয় তাহলে আবেদন পত্রের নম্বরটি সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট কার্যালয়ে দাখিল করুন।
- প্রশ্ন: জন্ম নিবন্ধন আবেদন পত্রের মেয়াদ কত দিন?
- উত্তর: সাধারণত এই মেয়াদ ২৫-৩০ দিন পর্যন্ত নির্ধারণ করা হয়।
- প্রশ্ন: কিভাবে জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করব?
- উত্তর: এই পোস্টের উপরের 3 ডট থেকে ই-সেবা ক্যাটাগরি সিলেক্ট করুন। তাহলে জন্ম নিবন্ধন সংশোধন বিষয়ক একটি কনটেন্ট পাবেন। সেটি পড়ে জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করতে পারবেন। অথবা সরাসরি এখানে ক্লিক করে পড়ুন।
- প্রশ্ন: জন্মস্থান ও স্থায়ী ঠিকানা একই। আমি যদি বর্তমান ঠিকানায় জন্ম নিবন্ধন করতে চাই তাহলে কি করতে পারব?
এক নজরে আজকের কনটেন্ট
- জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন করার নিয়ম
- নতুন জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন
- বাচ্চাদের জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন
- নতুন জন্ম নিবন্ধন করার ওয়েবসাইট
- জন্ম নিবন্ধন করার পদ্ধতি
- জন্ম নিবন্ধন করার apps
- কিভাবে জন্ম নিবন্ধনের আবেদন করবেন
- জন্ম নিবন্ধন আবেদন কপি প্রিন্ট করার পদ্ধতি
- জন্ম নিবন্ধন ফরম ডাউনলোড