ধাঁধাঁ ব্যাখ্যা: এখানে প্রেম করার সময় দুজনের আইসক্রিম মুখে ঢুকানোর কথা বলা হয়েছে।

ধাঁধাঁ ব্যাখ্যা: হাল চাষের সময় গরুর মুখে এক ধরনের টোনা ব্যবহার করা হয়। যা থাকা কালিন গরু কিছু খেতে পারে না। কিন্তু টোনা না থাকলে গরু তখন খেতে পারে। এখানে সেই কথা বলা হয়েছে।

ধাঁধাঁ ব্যাখ্যা: আপনি যদি সঠিক সময় ডাব না খান, তাহলে একটা সময় সেটি নারকেলে পরিণত হয়ে যায়।

ধাঁধাঁ ব্যাখ্যা:  বাদাম ঠান্ডা হলেও এর খোসা ফেলার জন্য অধিকাংশ মানুষ ফুঁ দিয়ে খায়।

ধাঁধাঁ ব্যাখ্যা: আমরা সবাই জানি কোন জিনিস কেটে ফেললে সেটি ছোট হয়ে যায়। কিন্তু এমন কত গুলো জিনিস আছে যেগুলো বড় করার জন্য কাটতে হয়। যেমন: নদী, পুকুর, খাল, বিল ইত্যাদি।

ধাঁধাঁ ব্যাখ্যা: আমরা সবাই জানি টানলে বড় হয়। কিন্তু সিগারেট/বিড়ি টালে ছোট হয়। কারণ এটিতে আগুন লাগানো হয়। যার ফলে এটি টালে আগুনের স্ফুলিঙ্গ বিড়িকে ধীরে ধীরে পুঁড়িয়ে দেয়। ফলে এটি ছোট হতে থাকে।

ধাঁধাঁ ব্যাখ্যা: প্রদীপে এক ধরনের সুতোর কাপড়, দড়ি, বা পাটের রশি ব্যবহার করা হয়। ফলে এটি খুব সহজে কেরসিন টেনে নিয়ে নিজেতে দীর্ঘক্ষণ  জালিয়ে রাখতে পারে।

ধাঁধাঁ ব্যাখ্যা: চোখের মনিকে অনেক জেলায় রাজা বলা হয়। তাই এখানে চোখের রাজা আছে বলা হয়েছে কিন্তু রানী নেই। নদী অর্থাৎ চোখের জল কিন্তু কোন মাছ নেই।

ধাঁধাঁ ব্যাখ্যা: অনেক জেলায় মাছ ধরার জন্য আটন বা এক ধরনের আন্তা ব্যবহার করা হয়।

ধাঁধাঁ ব্যাখ্যা: সন্তান চাইলে তার নিজের বরের বিয়ে দেখতে পারে। অর্থাৎ নিজের বিয়ে। কিন্তু সন্তান চাইলেও তার পিতার বিয়ে দেখতে পারে না।

ধাঁধাঁ ব্যাখ্যা: ডুমুর গাছে ফুল ছাড়াই সরাসরি ফল ধরে।

ধাঁধাঁ ব্যাখ্যা: পাথরকুচি একটি ঔষুধি গাছ। এদের পাতার করাতের মতো কান্ড থেকে গাছ বের হয়। কিন্তু ফুল ফুটে না।

ধাঁধাঁ ব্যাখ্যা: আখ দেখতে লাঠির মতো হলেও এটি খাওয়া যায়। আখ খেতে মিষ্টি হয় তাই এখানে আখকে বুঝানো হয়েছে।

ধাঁধাঁ ব্যাখ্যা: আমাদের সকলের নাম অন্যরা ব্যবহার করে কিন্তু আমরা বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া তেমন ব্যবহার করিনা।

ধাঁধাঁ ব্যাখ্যা: পান পিঠে ডুবন্ত তেলে ছাড়ার পর যখন চামচি বা কিছু দিয়ে নাড়া দেওয়া হয় তখন সেটাতে বুথবুথ সৃষ্টি হয়। (এটি গ্রাম ধাঁধাঁ)

ধাঁধাঁ ব্যাখ্যা: পৃথিবীর প্রায় সকল দেশে মানুষ আছে। কিন্তু আমাদের খাদ্য তালিকায় বাচ্চাদের এক ধরনের মিষ্টান্ন রয়েছে যাকে সন্দেশ বলা হয়। যেখানে মানুষ নেই। কারণ এটি কোন দেশ না এটি খাবার জিনিস।

ধাঁধাঁ ব্যাখ্যা: আমাদের পূর্ব পুরুষ বা দেশের পুরনো ঐতিহ্য কল্পকাহিনীকে ইতিহাস বলা হয়। যা কোস হাঁস নয়। তাই এটি পানিতে নামে না।

ধাঁধাঁ ব্যাখ্যা: আমাদের পূর্ব পুরুষ বা দেশের পুরনো ঐতিহ্য কল্পকাহিনীকে ইতিহাস বলা হয়। যা কোস হাঁস নয়। তাই এটি খাওয়া যায় না। সুধু লোকমুখ শুনা যায়।

ধাঁধাঁ ব্যাখ্যা: শামুকের খোসা দিয়ে চুন তৈরি হয়। যেটা আমরা হালাল মনে করি এবং পানের সাথে খেয়ে থাকি। কিন্তু এর মাংসকে আমরা হারাম মনে করি। তাই এটি খাওয়া হয় না।

ধাঁধাঁ ব্যাখ্যা: শাপলার ফুলের সাথে এক ধরনের ফল জন্মায় যেগুলোকে ঢ্যাপ/বেতুয়া বিভিন্ন জেলায় বিভিন্ন নামে ডাকা হয়। এখানে সেটিকে বুঝানো হয়েছে।

ধাঁধাঁ ব্যাখ্যা: ভিখারিকে যখন ভিক্ষা দেওয়া হয়। তখন তারা ভিক্ষার থলে ফাঁক করে সেটিতে ভিক্ষা নেয়। কিন্তু অনেক ভিক্ষুক আছেন যাদের ভিক্ষা না দিলে রাগ করে।

ধাঁধাঁ ব্যাখ্যা: আমরা জানি মানুষ ইচ্ছে করলে প্রায় সকল জিনিসকে গণতে পারে বা পরিমাপ করতে পারে। কিন্তু এমন কিছু জিনিস আছে যেগুলো চাইলে গণনা করা সম্ভব না। যেমন: তাঁরা/বালু।

ধাঁধাঁ ব্যাখ্যা: তাল আমরা তিন অবস্থায় খেতে পারি। কাঁচা যখন ডাব থাকে। তাল পাকে যখন আর যখন তালকে ফেলে দেওয়া হয়। তখন একটা সময় এর ভিতরে সাস্ হয়। যেটিও খাওয়া যায়।

ধাঁধাঁ ব্যাখ্যা: শিশু যখন জন্ম হয় তখন দাঁত থাকে না। একটা সময় দাঁত উঠে সেগুলো পড়ে যায়। আবার নতুন দাঁত গজায়। কিন্তু বৃদ্ধকালে আবার দাঁত গুলো পড়ে যেতে থাকে যা আর কখনও ফিরে আসে না।

ধাঁধাঁ ব্যাখ্যা: শার্টের দুটি হাতা তাকলেও এর মাথা নেই, পা নেই এবং বুক অর্থাৎ বোতামের অংশবিশেষ ফাটা হয়।

ধাঁধাঁ ব্যাখ্যা: কত,র শব্দটি থেকে যদি আমরা কত বাদ দিয়ে দি তাহলে সুধু ‘র’ থাকে।

ধাঁধাঁ ব্যাখ্যা: আমরা বালিশ সবচেয়ে বেশি রাতে ব্যবহার করি। সকাল হলে ঘুম থেকে উঠে পড়ি।

ধাঁধাঁ ব্যাখ্যা: মাছের চোখের পাতা থাকে না এবং মুখ থাকলেও নাক থাকে না। তারা ফুলকা দিয়ে শ্বাস নেয়।

ধাঁধাঁ ব্যাখ্যা: রাবার টানলে বড় হয়। কেটে কেটে ছোট করা যায়। কিন্তু যতই আছাড় মারেন না কেনো কখনও ভাঙ্গবে না।

ধাঁধাঁ ব্যাখ্যা: লজ্জাবতী গাছ সব সময় নিজেকে খুলে রাখে। কিন্তু যখন কেও স্পর্শ করে তখন সেটি নিজেকে গুটিয়ে নেয়।