১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে? এবং কত টাকা লাগে ২০২৫

১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট তৈরি করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন আজকের পোস্টে। আজকের পোস্টে আমরা আলোচনা করবো। ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট তৈরি করতে কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন হবে, কিভাবে ই-পাসপোর্ট তৈরি করবেন এবং কিভাবে অনলাইন পেমেন্ট করবেন ইত্যাদি সম্পর্কে। তাই ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট তৈরি করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আমাদের সাথেই থাকুন।

১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে

১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট তৈরি করার জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে অনলাইনে মাধ্যমে ই-পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে হবে। তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক। ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট তৈরি করতে কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন হবে। যেমন:

  • পাসপোর্টের আবেদনের কপি
  • আবেদন সামারি এবং
  • পেমেন্ট রশিদ

সবার ক্ষেত্রে ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট তৈরি করার জন্য উপরে উল্লেখিত ডকুমেন্ট তিনটি প্রয়োজন হবে। যেমন:

  • শিশু
  • প্রাপ্তবয়স্ক এবং
  • সরকারী চাকুরীজীবি।

শিশুর ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট তৈরি করতে কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন হবে

আপনি যদি আপনার সন্তানের জন্য ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট তৈরি করতে চান। তাহলে আপনাকে নিম্নের ডকুমেন্ট গুলো প্রয়োজন হবে। যেমন:

  • অনলাইন আবেদন কপি
  • অনলাইন সামারি কপি প্রয়োজন হবে
  • পেমেন্ট রশিদ
  • শিশুর পিতা এবং মাতার এন আইডি কার্ডের ফটোকপি
  • আপনার শিশুর 3R সাইজের ছবি এবং প্রয়োজন হবে। যেটি ল্যাব প্রিন্ট হতে হবে এবং ছবির পিছনে গ্ৰে কালারের ব্যাকগ্রাউন্ড থাকতে হবে

প্রাপ্তবয়স্ক ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট তৈরি করতে কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন হবে

আপনি যদি প্রাপ্তবয়স্ক হয়ে থাকেন এবং ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট তৈরি করতে চান। তাহলে আপনার পাসপোর্ট তৈরি করতে কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন হবে। সেই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো:

  • অনলাইন আবেদন কপি
  • আবেদন সামারি এবং
  • পেমেন্ট রশিদ
  • আপনার এন আইডি কার্ডের ফটোকপি
  • আপনার বয়স যদি ১৮ বছরের নিচে হয়ে থাকে। তাহলে আপনার জন্ম নিবন্ধনের ফটোকপি
  • ইউনিয়ন কর্তৃক নাগরিক সনদপত্র
  • আর আপনি যদি শহরে বসবাস করেন। তাহলে কাউন্সিলর কর্তৃক নাগরিক সনদ পত্র প্রয়োজন হবে
  • আপনি যদি বিবাহিত হয়ে থাকেন। তাহলে আপনার কাবিননামা প্রয়োজন হবে
  • বিদ্যুৎ বিলের ফটেকপি এবং
  • আর আপনি যদি স্টুডেন্ট হয়ে থাকেন। তাহলে আপনার স্টুডেন্ট আইডি কার্ডের ফটোকপি প্রয়োজন হবে

সরকারী চাকুরীজীবি ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট তৈরি করতে কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন হবে

আপনি যদি সরকারি চাকরির করেন এবং ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট তৈরি করতে চাচ্ছেন। তাহলে আপনার ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট তৈরি করতে কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন হবে। সেই সম্পর্কে বিস্তারিত নিচে আলোচনা করা হলো:

  • অনলাইন আবেদন কপি
  • আপনার আবেদনের সামারি কপি প্রয়োজন হবে
  • পেমেন্ট রশিদ প্রয়োজন হবে
  • আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি
  • আপনার জন্ম নিবন্ধনের অনলাইন কপি প্রয়োজন হবে
  • নাগরিক সনদ প্রয়োজন হবে
  • আর আপনি যদি বিবাহিত হয়ে থাকেন। তাহলে আপনার কাবিননামার ফটোকপি প্রয়োজন হবে
  • বিদ্যুৎ বিলের ফটেকপি
  • আপনার জিও/ এন ও সি প্রয়োজন হবে
  • আপনি যদি বেসরকারি চাকরি করেন। তাহলে আপনার প্রতিষ্ঠানের আইডি কার্ডের ফটোকপি প্রয়োজন হবে এবং
  • আপনি যদি বেকার হয়ে থাকেন। তাহলে আপনার ইউনিয়ন পরিষদ কর্তৃক বেকারত্ব সনদপত্র প্রদান করতে হবে

আপনার পেশার উপর নির্ভর করে উপরে উল্লেখিত কাগজপত্র গুলো ব্যবহার করে আপনি খুব সহজেই ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট তৈরি করতে পারবেন।

পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে

পাসপোর্ট তৈরি করতে কত টাকা প্রয়োজন হবে সেটি আপনার তিনটি বিষয়ের উপর নির্ভর করে। যেমন:

  1. Passport Delivery
  2. Passport page এবং
  3. Passport Expiration

Passport Delivery

অর্থাৎ আপনি কত দিনের মধ্যে পাসপোর্ট ডেলিভারি নিতে চাচ্ছেন। সাধারণত এটি ৩ প্রকারের হয়ে থাকে।

  1. Ordinary delivery (সাধারণ ডেলিভারি)
  2. Express delivery (জরুরী ডেলিভারি)
  3. Super express delivery (অতীব জরুরী ডেলিভারি)

সাধারণ, Ordinary delivery (সাধারণ ডেলিভারি) এটি ২১ দিনের মধ্যে সম্পন্ন হয়। Express delivery (জরুরী ডেলিভারি) এটি ১০ দিনের মধ্যে সম্পন্ন হয় এবং Super express delivery (অতীব জরুরী ডেলিভারি) যেটি ২-৫ কর্ম দিবসের মধ্যে সম্পন্ন হয়।

Passport page

পাসপোর্ট এর পাতার উপর নির্ভর করেও এর খরচ কম বেশি হয়ে থাকে। এখানে আপনি দুই ধরনের পেজ দেখতে পাবেন। ৪৮ পেজ ও ৬৪ পেজ।‌ সাধারণত, যারা টুরিস্ট, ব্যবসায়ী কাজে অথবা যে কোন প্রয়োজনে বছরের চার বারের অধিক বিদেশ যাতায়াত করেন তারা ৬৪ পেজ পাসপোর্ট নিয়ে থাকেন। আর যারা চাকরিজীবী অথবা স্টুডেন্ট বা সাধারণ বিদেশ যাতায়াত করেন তারা ৪৮ পেজ পাসপোর্ট নিয়ে থাকেন।

Passport Expiration

পাসপোর্ট এর মেয়াদ এর উপর নির্ভর করে এর খরচ কম বেশি হতে পারে। যেমন: আপনি যদি ৫ বছর মেয়াদি পাসপোর্ট করেন তাহলে আপনার খরচ কিছুটা কম হবে। আবার আপনি যদি ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট করেন তাহলে আপনার খরচ কিছুটা বেশি হবে।

১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগবে

এখন আসুন দেখে নেওয়া যাক ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট করতে আপনার কত টাকা খরচ হতে পারে। ধরুন আপনি ১০ বছর মেয়াদি ৪৮ পেজের সাধারণ ডেলিভারি পাসপোর্ট নিবেন এক্ষেত্রে আপনার খরচ হবে ৫,৭৫০ টাকা। আবার আপনি যদি দশ বছর মেয়াদি ৪৮ পেজ জরুরী ডেলিভারি পাসপোর্ট নেন তাহলে আপনার খরচ হবে ৮,০৫০ টাকা। একইভাবে আপনি যদি ১০ বছর মেয়াদি ৪৮ পেজ অতিব জরুরী পাসপোর্ট নেন। তাহলে আপনার খরচ হবে ১০,৩৫০ টাকা।

১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট

আবার আপনি যদি ১০ বছর মেয়াদি ৬৪ পেজ Ordinary delivery (সাধারণ ডেলিভারি) পাসপোর্ট নেন। তাহলে আপনার খরচ হবে ৮,০৫০ টাকা। ১০ বছর মেয়াদি ৬৪ পেজ Express delivery (জরুরী ডেলিভারি) পাসপোর্টের ক্ষেত্রে খরচ হবে ১০,৩৫০ টাকা এবং ১০ বছর মেয়াদি ৬৪ পেজ Super express delivery (অতীব জরুরী ডেলিভারি) পাসপোর্টের ক্ষেত্রে খরচ হবে ১৩,৮০০ টাকা।

১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট আবেদন

১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট আবেদন করার জন্য সর্বপ্রথম আপনার মোবাইল কিংবা কম্পিউটারের ডাটা সংযোগ চালু করুন। তারপর আপনার মোবাইল কিংবা কম্পিউটারে থাকা যেকোনো একটি ব্রাউজার ওপেন করুন এবং সার্চ অপশনে Epassport.gov.bd লিখে সার্চ করুন। তাহলে আপনাকে সরাসরি Epassport ওয়েবসাইটে নিয়ে যাবে এবং সেখানে এমন একটি ইন্টারফেস ওপেন হবে।

১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট

এখন আপনি ই-পাসপোর্ট ওয়েবসাইটে প্রবেশ করলে হোম পেইজে অনেকগুলো অপশন দেখতে পাবেন। যেমন:

  • Apply Online for e-passport/Re issues
  • 5 step to e-passport
  • Urgent application
  • Passport fees
  • Instructions এবং
  • Application at RPO Bangladesh Secretariat

১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট তৈরি করার জন্য উপরে উল্লেখিত অপশনগুলো থেকে “Apply Online for e-passport/Re issues” অপশনের নিচে থেকে “Directly to online application” অপশনে ক্লিক করুন।‌ তাহলে আপনাকে পরবর্তী ধাপে নিয়ে যাবে এবং সেখানে ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট তৈরি করার Step 1 অপশনে নিয়ে আসবে।

১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট

১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট তৈরি করার জন্য প্রথমে আপনার Country সিলেক্ট করুন। তারপর নিচে থেকে আপনার District এবং Present Address সিলেক্ট করুন। এখন সকল অপশন সঠিকভাবে বসানো হয়ে গেলে নিচে থেকে Continue লেখাটিতে ক্লিক করুন। তাহলে আপনাকে পরবর্তী ধাপে নিয়ে যাবে।

আরোও পড়ুন: জন্ম নিবন্ধন অনলাইন যাচাই ২০২৫ | Birth Registration online check

এখন সেখানে আপনার ব্যবহৃত সচল একটি ইমেইল এড্রেস বসিয়ে দিন। যে ইমেইল এড্রেস ব্যবহার করে আগে কখনো ই-পাসপোর্টের জন্য আবেদন করা হয়নি। এখন ইমেইল বসানো হয়ে গেলে I am human অপশনে টিক চিহ্ন দিয়ে Continue লেখাটিতে ক্লিক করুন। তাহলে আপনাকে পরবর্তী অপশনে নিয়ে যাবে এবং সেখানে এমন একটি ইন্টারফেস ওপেন হবে।

১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট

এখন আপনাকে যে কাজটি করতে হবে। সেটি হলো: এখানে একটি পাসওয়ার্ড সেট করতে হবে। যে পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে আপনি পরবর্তীতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করতে পারেন। তারপর নিচে “Personal Information” নামে একটি অপশন দেখতে পাবেন এবং তার নিচে অনেকগুলো অপশন রয়েছে। এখন আপনাকে সঠিক তথ্য দিয়ে অপশনগুলো পূরণ করতে হবে। যেমন:

  • Fast Name (as per Nid/BRC)
  • Given Name (Optional)
  • Surname
  • Mobile Number এবং
  • Country Code

তাহলে ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট তৈরি করার জন্য সর্বপ্রথম আপনার এনআইডি কার্ড অথবা জন্ম সনদ অনুযায়ী Fast Name, Given Name এবং Last Name লিখুন। তারপর আপনার মোবাইল নম্বর এবং Country Code লিখুন। এখন উপরে উল্লেখিত অপশন গুলো সঠিকভাবে পূরণ করা হয়ে গেলে “I am human” অপশনে টিক চিহ্ন দিয়ে Create Account অপশনে ক্লিক করুন।

তাহলে আপনার ই পাসপোর্ট ওয়েবসাইটে অ্যাকাউন্ট তৈরি করা সম্পন্ন হবে এবং আপনার ইমেইলে একটি ভেরিফিকেশন মেইল যাবে। এখন আপনাকে যে কাজটি করতে হবে। সেটি হলো: আপনার ইমেইল থেকে ভেরিফাই লিংকে ক্লিক করে আপনার অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই সম্পন্ন করুন।

তারপর হোম পেইজ থেকে “Sign in” অপশনে ক্লিক করে আপনার একাউন্টের ইমেইল এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে “I am human” অপশনে টিক চিহ্ন দিয়ে দিন। তারপর নিচে থেকে Sing in অপশনে ক্লিক করুন। তাহলে আপনাকে পরবর্তী ধাপে নিয়ে যাবে এবং সেখানে নতুন একটি ইন্টারফেস ওপেন হবে। এখন আপনি “Apply for a new e-passport” অপশনটিতে ক্লিক করুন।

১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট

তাহলে আপনাকে পরবর্তী অপশনে নিয়ে আসবে এবং সেখানে Passport Type অপশন দেখতে পাবেন। এখন আপনাকে ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট তৈরি করার জন্য passport type সিলেক্ট করতে হবে। এখন আপনি সেখানে দুই ধরনের পাসপোর্ট টাইপ দেখতে পাবেন। যেমন:

  1. Ordinary Passport এবং
  2. Official Passport

তাহলে আপনি আপনার পছন্দ অনুযায়ী পাসপোর্ট টাইপ সিলেক্ট করুন। উদাহরণ স্বরূপ, আপনি Ordinary Passport তৈরি করতে চাচ্ছেন। তাহলে Ordinary Passport অপশনটি সিলেক্ট করে “Save And Continue” অপশনটিতে ক্লিক করুন। তাহলে আপনাকে পরবর্তী ধাপে নিয়ে এবং সেখানে Personal Information নামে একটি অপশন দেখতে পাবেন। এখন আপনাকে যে কাজটি করতে হবে। সেটি হলো: Personal Information অপশনের নিচে থেকে “I apply for myself” অপশনটিতে টিক চিহ্ন দিয়ে দিন।‌

১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট

সাধারণত, ই-পাসপোর্টের একটি একাউন্ট ব্যবহার করে আপনি ৪/৫টি পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এখন আপনি যদি আপনার পরিবারের অন্য সদস্যদের জন্য ই-পাসপোর্টের আবেদন করেন। তাহলে “I apply for myself” অপশনটিতে ফাঁকা রাখুন। আর আপনি যদি নিজের ই ই-পাসপোর্টের আবেদন করেন। তাহলে “I apply for myself” অপশনটিতে টিক চিহ্ন দিয়ে দিন। তাহলে অটোমেটিক নিচে আপনার নাম চলে আসবে।

এখন আপনাকে যে কাজটি করতে হবে। সেটি হলো: নিচে থেকে আপনার Gender এবং Professional সিলেক্ট করুন। এখানে আপনাকে একটি বিষয় অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে। সেটি হলো: এখানে ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট তৈরি করার জন্য আপনি যে Professional দিবেন। অবশ্যই সেই Professional এগেন্স্টে ডকুমেন্ট আপলোড করতে হবে। উদাহরণ স্বরূপ, আপনি যদি প্রাইভেট সার্ভিস সিলেক্ট করেন। তাহলে আপনার প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানের জব আইডি কার্ড প্রয়োজন হবে।

আরোও পড়ুন: ফেসবুক কনটেন্ট মনিটাইজেশন করে ইনকাম করুন ২০২৫ ✓ Facebook income

তারপর নিচে থেকে আপনার “Religion”টি সিলেক্ট করুন। এখন স্ক্রোল করে নিচে নামুন। তাহলে সেখানে আপনার মোবাইল নম্বর এবং Country Code অটোমেটিক বসানো দেখতে পাবেন। এখন আপনাকে আপনার Date of birth, District of birth এবং Country of birth সিলেক্ট করতে হবে। তাহলে উপরে উল্লেখিত অপশন গুলো আপনি সঠিকভাবে পূরণ করুন।

তারপর নিচে Citizenship information নামে একটি অপশন দেখতে পাবেন। এখন আপনি Citizenship information অপশনে ক্লিক করে By Birth সিলেক্ট করুন এবং Save And Continue লেখাটিতে ক্লিক করুন। তাহলে আপনাকে পরবর্তী ধাপে নিয়ে যাবে এবং সেখানে ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট তৈরি করার জন্য আপনার Address দিতে হবে।

১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট

এখানে আপনাকে ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট তৈরি করার জন্য আপনার Present Address এবং Permanent Address প্রদান করতে হবে। তাহলে প্রথমেই আপনার Present Address টি সঠিকভাবে লিখুন। যেমন:

  • Country
  • District
  • City/Village/House
  • Post Office
  • Postal Code এবং
  • Police station

তাহলে উপরে উল্লেখিত অপশনে আপনার এন আইডি কার্ড অনুযায়ী Present Address সঠিকভাবে পূরণ করুন। এখন আপনি চাইলে আপনার Present Address এবং Permanent Address একই দিতে পারবেন। এখন আপনি যদি আপনার Present Address এবং Permanent Address একই দিতে চান।‌ তাহলে “present address is the same as permanent” অপশনে টিক চিহ্ন দিয়ে দিন। তাহলে অটোমেটিক আপনার প্রেজেন্ট এড্রেস অনুযায়ী আপনার পার্মানেন্ট এড্রেস বসে যাবে।

তাহলে আপনার Present Address এবং Permanent Address বসানো হয়ে গেলে নিচে দেখতে পাবেন। আপনার পার্মানেন্ট এড্রেস অনুযায়ী আপনার পাসপোর্ট অফিসের নাম চলে আসবে। এখন সকল অপশন সঠিক থাকলে নিচে থেকে Save And Continue অপশনে ক্লিক করুন। তাহলে আপনাকে I’d Document অপশনে নিয়ে আসবে।

১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট

এখন আপনি সেখানে তিন ধরনের ক্যাটাগরিতে পাসপোর্ট দেখতে পাবেন। যেমন:

  1. Yes, I have a machine Readable Passport (MRP)
  2. Yes, I have an Electronic Passport (ePP) এবং
  3. No, I don’t have any previous passport/handwritten passport

এখন আপনার যদি আগে থেকে কোনো পাসপোর্ট না থাকে। তাহলে No, I don’t have any previous… passport অপশনটি সিলেক্ট করুন। আর আপনি যদি আপনার এমআরপি পাসপোর্টে পাসপোর্টে কনভার্ট করতে চান। তাহলে Yes, I have a machine Readable Passport (MRP) অপশনে ক্লিক করুন। আর আপনার যদি ই-পাসপোর্ট থাকে। তাহলে Yes, I have an Electronic Passport (ePP) অপশনটি সিলেক্ট করুন।

তাহলে আপনি আপনার প্রয়োজন অনুসারে অপশন সিলেক্ট করুন। উদাহরণ স্বরূপ, আপনার আগে থেকে কোনো ই-পাসপোর্ট নেই। তাহলে No, I don’t have any previous…… passport অপশনে টিক চিহ্ন দিয়ে দিন। তারপর নিচে “Do you have passport of others country” অপশন দেখতে পাবেন।

এখন আপনার যদি অন্য কোন দেশের পাসপোর্ট থাকে। তাহলে Yes, I have another passport অপশনটি সিলেক্ট করুন। অন্যথায়, No, I don’t have অপশনে টিক চিহ্ন দিয়ে দিন। তারপর নিচে “identification information” নামে একটি অপশন দেখতে পাবেন।

১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট

তাহলে identification information অপশনে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বরটি সঠিকভাবে লিখুন এবং নিচে থেকে Save And Continue অপশনটিতে ক্লিক করুন। তাহলে আপনাকে পরবর্তী অপশনে নিয়ে আসবে এবং সেখানে আপনার Father’s Information এবং mother’s information দিতে হবে।

১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট তৈরি করার জন্য আপনাকে আপনার পিতার এনআইডি কার্ড অনুযায়ী অপশনগুলো সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে। যেমন:

  • Father’s Name (As per Nid/BRC)
  • Professional
  • Nationality এবং
  • National ID number (Optional)

তাহলে উপরে উল্লেখিত অপশনে আপনার পিতার এন আইডি কার্ড অনুযায়ী অপশন গুলো সঠিকভাবে পূরণ করুন। তারপর নিচে mother’s Information অপশন দেখতে পাবেন। সেখানে আপনার মাথার এনআইডি কার্ড অনুযায়ী অপশন গুলো সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে। যেমন:

  • Mother’s Name (As per Nid/BRC)
  • Professional
  • Nationality এবং
  • National ID number (Optional)

তাহলে আবারোও আপনার মাতার এন আইডি কার্ড অনুযায়ী অপশন গুলো সঠিকভাবে পূরণ করুন। তারপর স্ক্রোল করে নিচে নামলে Legal Guardian information নামে একটি অপশন দেখতে পাবেন।

১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট

এখন আপনার যদি Legal Guardian information থাকে। ‌তাহলে আপনার লিগ্যাল গার্ডেনের information দিয়ে অপশন গুলো সঠিকভাবে পূরণ করুন। অন্যথায়, Not applicable অপশনে টিক চিহ্ন দিয়ে Save and continue অপশনটিতে ক্লিক করুন। তাহলে আপনাকে পরবর্তী অপশনে নিয়ে আসবে এবং সেখানে আপনার Spouse information দিতে হবে।

আরোও পড়ুন: ফ্রি টাকা ইনকাম বিকাশ পেমেন্ট দৈনিক ২০০-৩০০ টাকা 2025

১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট তৈরি করার জন্য আপনাকে আপনার married status দিতে হবে। এখন আপনি যদি বিবাহিত হয়ে থাকেন। তাহলে married অপশনটি সিলেক্ট করে আপনার স্বামী অথবা স্ত্রীর তথ্য দিয়ে অপশন গুলো পূরণ করুন। আর আপনি যদি অবিবাহিত হয়ে থাকেন। তাহলে single অপশনটি সিলেক্ট করুন। এখন married status সিলেক্ট করা হয়ে গেলে নিচে থেকে Save and continue অপশনটিতে ক্লিক করুন। এখন পরবর্তী অপশনে Emergency Contact সিলেক্ট করতে হবে।

১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট

এখন আপনাকে ইমারজেন্সি কন্টাক্ট সিলেক্ট করতে হবে। অর্থাৎ, আপনার মোবাইল নম্বর যদি বন্ধ থাকে। তাহলে পাসপোর্ট অফিস থেকে আপনার সাথে কোন নম্বরে যোগাযোগ করবে। সেটি সিলেক্ট করতে হবে। তাহলে আপনি আপনার প্রয়োজন অনুসারে ইমারজেন্সি কন্টাক্ট সিলেক্ট করুন।

তারপর ইমার্জেন্সি কন্টাক্টে সিলেক্ট করা ব্যক্তির এনআইডি কার্ড অনুযায়ী সেখানে থাকা সকল অপশন সঠিকভাবে পূরণ করুন। এখন সকল অপশন সঠিকভাবে পূরণ করা হয়ে গেলে নিচে থেকে Save And Continue লেখাটিতে ক্লিক করুন। তাহলে আপনাকে পরবর্তী অপশনে নিয়ে যাবে এবং সেখানে আপনার Password Options সিলেক্ট করতে হবে।

১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট

এখন আপনি 48 পেইজের পাসপোর্টের দুটি ভ্যালিডিটি দেখতে পাবেন। যেমন:

  1. 48 page 5 Years এবং
  2. 48 page 10 Years

তাহলে আপনি আপনার প্রয়োজন অনুসারে passport options অপশন সিলেক্ট করুন। এখন আপনি যদি 48 page 5 Years জন্য নিতে চান। তাহলে আপনাকে 4025 টাকা পেমেন্ট করতে হবে। আর আপনি যদি 48 page 10 Years জন্য নিতে চান। তাহলে আপনাকে 5750 টাকা পেমেন্ট করতে হবে। এখন আপনি আপনার প্রয়োজন অনুসারে passport options সিলেক্ট করুন এবং Save And Continue অপশনটিতে ক্লিক করুন। তাহলে আপনাকে passport delivery অপশনে নিয়ে আসবে।

১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট

এখানে আপনার পাসপোর্ট ডেলিভারির জন্য কত টাকা খরচ হবে। সেটি দেখতে পাবেন। এখন আপনি যদি আপনার পাসপোর্টটি Regular Delivery মাধ্যমে নিতে চান। তাহলে আপনাকে 5750 টাকা পেমেন্ট করতে হবে এবং আপনি 15 কর্ম দিবসের মধ্যে আপনার পাসপোর্টটি পেয়ে যাবেন।

আর আপনি যদি Express delivery মাধ্যমে আপনার পাসপোর্টটি নিতে চান। তাহলে আপনাকে 8050 টাকা পেমেন্ট করতে হবে এবং 7 দিনের মধ্যে আপনি আপনার পাসপোর্টটি পেয়ে যাবেন। তাহলে আপনি আপনার প্রয়োজন অনুসারে ডেলিভারি টাইপ সিলেক্ট করে Save And Continue লেখাটিতে ক্লিক করুন। তাহলে আপনাকে পরবর্তী ধাপে নিয়ে যাবে এবং সেখানে আপনার আবেদনের সকল ডিটেলস চলে আসবে।

১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট

এখন সকল ইনফরমেশন সঠিক থাকলে নিচের বক্সে টিক চিহ্ন দিয়ে “Confirm and proceed to payment” অপশনে ক্লিক করুন। তারপর পরবর্তী অপশন থেকে আবারোও Confirm and proceed to payment অপশনে ক্লিক করুন। তাহলে আপনাকে পরবর্তী অপশনে নিয়ে আসবে এবং সেখানে আপনার আবেদন সামারিটি ওপেন হবে। এখন আপনি স্ক্রোল করে নিচে নামুন। তাহলে সেখানে পেমেন্ট করার অপশন চলে আসবে।

১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট পেমেন্ট

১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট জন্য আপনি দুই ভাবে পেমেন্ট করতে পারবেন। যেমন:

  1. Online payment এবং
  2. Offline Payment

তাহলে আপনি আপনার পছন্দ অনুযায়ী অপশন সিলেক্ট করে পেমেন্ট করুন। উদাহরণ স্বরূপ, আপনি অনলাইনের মাধ্যমে পেমেন্ট করতে চাচ্ছেন। তাহলে Online payment অপশনটি সিলেক্ট করে Continue অপশনটিতে ক্লিক করুন। তাহলে কিছুটা সময় লোড নেবে এবং আপনার পেমেন্ট করার অপশন চলে আসবে। এখানে আপনি Ekpay মাধ্যমে পেমেন্ট করতে পারবেন।

১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট

এখন আপনি চাইলেই mobile banking, card, internet banking এবং Wallet মাধ্যমে পেমেন্ট করতে পারবেন। উদাহরণ স্বরূপ, Mobile Banking মাধ্যমে পেমেন্ট করার জন্য Mobile Banking অপশনটি সিলেক্ট করুন। তাহলে নিচে পেমেন্ট করার অনেকগুলো পেমেন্ট গেটওয়ে চলে আসবে। যেমন:

  • বিকাশ
  • নগদ
  • রকেট
  • উপায় এবং
  • ওয়ালেট ইত্যাদি

তাহলে আপনি আপনার পছন্দ অনুযায়ী পেমেন্ট গেটওয়ে সিলেক্ট করে Pay…৳ সিলেক্ট করুন। উদাহরণস্বরূপ, আপনি বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট করতে চাচ্ছেন। তাহলে বিকাশ পেমেন্ট মেথর সিলেক্ট করে Pay…৳ অপশনটিতে ক্লিক করুন। তারপর পরবর্তী অপশনে আপনার বিকাশ একাউন্ট এর নম্বরটি বসিয়ে Confirm অপশনটিতে ক্লিক করুন। ‌

তাহলে আপনার মোবাইল নম্বরে ৬ ডিজিটের একটি ভেরিফিকেশন কোড যাবে। এখন সেই ভেরিফিকেশন কোডটি বসিয়ে Confirm অপশনটিতে ক্লিক করুন। তারপর আপনার বিকাশ একাউন্টের পিন নম্বরটি বসিয়ে আবারোও Confirm অপশনটিতে ক্লিক করুন। ‌ তাহলে আপনার ই-পাসপোর্ট পেমেন্ট সম্পন্ন হবে এবং আপনার সামনে আপনার পেমেন্ট রশিদ ওপেন হবে।

১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট

এখন আপনাকে যে কাজটি করতে হবে। সেটি হলো: আপনাকে আপনার আবেদনের পেমেন্ট সামারিটি ডাউনলোড করতে হবে। তাহলে print summary অপশনে ক্লিক করে আপনার পেমেন্টের সামারিটি ডাউনলোড করুন। তারপর “application from” অপশনে ক্লিক করে আপনার অ্যাপ্লিকেশন ফর্মটি ডাউনলোড করুন।

এখন আপনাকে যে কাজটি করতে হবে। সেটি হলো: আপনার আবেদনের চালান কপিটি ডাউনলোড করতে হবে। তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক। কিভাবে অনলাইন চালান কপি ডাউনলোড করতে হয়।

অনলাইন চালান কপি ডাউনলোড

অনলাইন চালান কপি ডাউনলোড করার জন্য সর্বপ্রথম অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম থেকে অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন আইডি নম্বরটি কপি করতে হবে। তারপর উপর থেকে e-passport fees অপশনটিতে ক্লিক করুন। তাহলে আপনাকে পরবর্তী অপশনে নিয়ে আসবে এবং সেখানে সম্পূর্ণ একটি ইন্টারফেস ওপেন হবে। এখন আপনাকে যে কাজটি করতে হবে। সেটি হলো: “Click Here” অপশনটিতে ক্লিক করুন।

১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট

তাহলে আপনাকে সরাসরি Ekpay অপশনে নিয়ে আসবে। এখন আপনি Passport application I’d অপশনে ক্লিক করে আগে থেকে কপি করা “ও আইডিটা” বসিয়ে জমা দিন অপশনে ক্লিক করুন। তাহলে আপনার সামনে আপনার অনলাইন পেমেন্ট রশিদটি চলে আসবে। এখন আপনি view অপশনে ক্লিক করুন। তাহলে আপনাকে পরবর্তী ধাপে নিয়ে যাবে সেখান থেকে Download অপশনে ক্লিক করে আপনার পেমেন্ট রশিদটি ডাউনলোড করুন।

এই পদ্ধতিতে আপনি ই-পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন করে আপনার অনলাইন আবেদন কপি, সামারি কপি এবং অনলাইন পেমেন্ট রশিদ ডাউনলোড করতে হবে। তারপর এই ডকুমেন্টের সাথে আরো কিছু ডকুমেন্ট আপনাকে সংযুক্ত করতে হবে। যেমন: আপনার এনআইডি কার্ডের ফটোকপি, স্টুডেন্ট আইডি কার্ড এবং নাগরিক পত্র ইত্যাদি।

https://bongovasha.com/100-mojar-bangla-dhadha-uttor/

এখন আপনাকে উপরে উল্লেখিত ডকুমেন্টগুলো ফটোকপি করে একটি ফাইল তৈরি করতে হবে। তারপর সেই ফাইলটি নিয়ে আবেদন করার সময় যে পাসপোর্ট অফিসের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। সেই পাসপোর্ট অফিসে যেতে হবে। তারপর পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে আপনার ডকুমেন্টগুলো পাসপোর্ট অফিসের কর্মকর্তার কাছে জমা দিতে হবে।

তাহলে তারা আপনার ডকুমেন্ট গুলো যাচাই-বাছাই করে দেখবে এবং আপনার দেওয়া সকল ডকুমেন্ট সঠিক থাকলে। তারা আপনার ফিঙ্গারপ্রিন্ট অ্যান্ডরনমেন্ট নিয়ে নেবে এবং আপনাকে একটি ডেলিভারি স্লিপ দেওয়া হবে। ‌ এখন আপনাকে সেই ডেলিভারি স্লিপটি নিয়ে বাসায় চলে আসতে হবে। এখন আপনার ডেলিভারি স্লিপে দেওয়া তারিখে পাসপোর্ট অফিস থেকে আপনার পাসপোর্টটি সংগ্রহ করতে পারবেন।

আশা করি, আজকের পোস্টটি পড়ে বুঝতে পেরেছেন। কিভাবে ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট করতে হয়, ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট করতে কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন হয়, কিভাবে অনলাইনের মাধ্যমে পেমেন্ট করতে হয় এবং অনলাইন সামারি কপি ডাউনলোড করতে হয়। এরকম আরোও গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্ট পেতে চোখ রাখুন বঙ্গভাষা ওয়েবসাইটে ধন্যবাদ!

রাইটার:

সুমাইয়া খাতুন সাথী (CO-Bongovasha) B.A Honours Bangla deferment (BBAGC-Dhaka)

 

Discover more from বঙ্গভাষা

Subscribe now to keep reading and get access to the full archive.

Continue reading