নতুন ভোটার হওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন আজকের পোস্টে। আপনাদের ভিতরে অনেকেই আছেন যারা এখনো পর্যন্ত ভোটার আইডি কার্ড তৈরি করেননি। তারা চাইলে অনলাইন এর মাধ্যমে নতুন ভোটার আইডি কার্ড তৈরি করতে পারবেন। তবে নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আপনার বয়স হতে হবে ন্যূনতম 18 বছর। তাছাড়াও এখন থেকে শুধু দেশেই নয় প্রবাস থেকে হাতে থাকা স্মার্টফোনটি ব্যবহার করে নতুন ভোটার আবেদন করতে পারবেন।
আজকের পোস্টে আমরা আলোচনা করবো। কিভাবে আপনি আপনার হাত থেকে স্মার্টফোনটি ব্যবহার করে দেশে কিংবা বিদেশ থেকে নতুন ভোটার হওয়ার আবেদন করবেন। নতুন ভোটার হওয়ার আবেদন করতে কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন হবে ইত্যাদি সম্পর্কে। তাই ধৈর্য সহকারে আজকের পোস্টটি পড়ার অনুরোধ রইলো।
নতুন ভোটার হওয়ার নিয়ম
অনলাইনে নতুন ভোটার হওয়ার জন্য যেকোন ব্রাউজার থেকে চলে আসুন এই ঠিকানায়: services.nidw.gov.bd। তারপর নতুন ভোটার হওয়ার জন্য একাউন্ট তৈরি করুন এবং আপনার জন্ম নিবন্ধন তথ্য দিয়ে নতুন ভোটার হওয়ার আবেদন করুন। অথবা সরাসরি নতুন ভোটার হতে প্রতি বছর ০২ জানুয়ারি নিকটস্থ নির্বাচন কমিশন বরাবর আবেদন করুন।
নতুন ভোটার হওয়ার নিয়ম বিস্তারিত
নতুন ভোটার হওয়ার জন্য সর্বপ্রথম আপনার মোবাইল কিংবা কম্পিউটারের ডাটা সংযোগটি চালু করুন। তারপর আপনার মোবাইল কিংবা কম্পিউটারে থাকা যেকোনো একটি ব্রাউজার ওপেন করুন এবং সার্চ অপশনে services.nidw.gov.bd লিখে সার্চ করুন। তাহলে আপনার সামনে NID Card মেইন ওয়েবসাইট চলে আসবে। এখন আপনি সার্চ রেজাল্টে আসা প্রথম ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন। তাহলে আপনার সামনে এমন একটি ইন্টারফেস শো করবে।
এখন আপনি সেখানে অনেকগুলো অপশন দেখতে পাবেন। আপনারা যদি এই ওয়েবসাইটে আগে থেকে অ্যাকাউন্ট তৈরি করা থাকে তাহলে আপনার একাউন্টে লগইন করুন। আর নতুন একাউন্ট তৈরি করার জন্য ‘নতুন নিবন্ধনের জন্য আবেদন’ অপশনের নিচে থেকে ‘আবেদন করুন’ অপশনে ক্লিক করুন।
তাহলে আপনাকে পরবর্তী ধাপে নিয়ে যাবে এবং সেখানে নতুন ভোটার হওয়ার আবেদন করার জন্য একটি ফর্ম ওপেন হবে। এখন আপনাকে নতুন ভোটার হওয়ার জন্য ফর্মটি সঠিক তথ্য দিয়ে পূরণ করতে হবে। যেমন:
- পুরো নাম (ইংরেজিতে)
- জন্ম তারিখ এবং
- ক্যাপচা
তাহলে নতুন ভোটার হওয়ার জন্য প্রথমেই আপনার জন্ম নিবন্ধন অনুযায়ী ইংরেজিতে নাম লিখুন। তারপর আপনার জন্ম তারিখ লিখুন। এখন নাম এবং জন্ম তারিখ লেখা হয়ে গেলে নিচের ক্যাপচাটি সঠিকভাবে পূরণ করে নিচে থেকে ‘বহাল’ লেখাটিতে ক্লিক করুন। তাহলে আপনাকে পরবর্তী অবশনে নিয়ে যাবে এবং সেখানে ‘একাউন্ট নিবন্ধন’ নামে একটি অপশন দেখতে পাবেন।
নতুন ভোটার একাউন্ট নিবন্ধন প্রক্রিয়া
এখানে আপনাকে একটি মোবাইল নম্বর বসাতে হবে। তাহলে ‘মোবাইল নম্বর’ অপশনে আপনার ব্যবহৃত একটি মোবাইল নম্বর বসিয়ে দিন এবং বার্তা পাঠান অপশনে ক্লিক করুন। তাহলে আপনার মোবাইল নম্বরে একটি ভেরিফিকেশন কোড অথবা ওটিপি যাবে।
এখানে সেই ওটিপি কোডটি বসিয়ে দিন এবং ‘বহাল’ লেখাতে ক্লিক করুন। তাহলে আপনাকে পরবর্তী ধাপে নিয়ে যাবে এবং সেখানে একটি ফর্ম ওপেন হবে। এখন আপনি যদি ফর্মটিতে লক্ষ্য করেন। তাহলে সেখানে অনেক গুলো অপশন দেখতে পাবেন। যেমন:
- ইউজার নেম
- পাসওয়ার্ড এবং
- পুনরায় পাসওয়ার্ড লিখুন
তাহলে ‘User name’ অপশনে আপনার ইউজার নেমটি লিখুন। এখন আপনার একাউন্টিতে পরবর্তীতে লগইন করার জন্য আপনাকে একটি পাসওয়ার্ড সেট করতে হবে। তাহলে পাসওয়ার্ড এবং পুনরায় পাসওয়ার্ড লিখুন অপশনে আপনার পছন্দ অনুযায়ী পাসওয়ার্ড লিখুন। তারপর নিচে থেকে ‘বহাল’ লেখাতে ক্লিক করুন। তাহলে পরবর্তী অপশনে আপনার নাম এবং জন্ম তারিখ দেখতে পাবেন।
এখন আপনি নাম এবং জন্ম তারিখ অপশনের নিচে থেকে ‘বিস্তারিত প্রোফাইল’ অপশনে ক্লিক করুন। তাহলে আপনাকে পরবর্তী অপশনে নিয়ে যাবে এবং সেখানে আপনার সকল তথ্য পূরণ করার জন্য একটি ফর্ম ওপেন হবে। এখন ফর্মটিতে আপনি অনেকগুলো অপশন দেখতে পাবেন। যেমন:
- নাম (বাংলায়)
- নাম (ইংরেজিতে)
- লিঙ্গ
- রক্তের গ্রুপ
- জন্ম নিবন্ধন নম্বর
- জন্মস্থান এবং
- জাতীয়তা
এখন উপরে উল্লেখিত অপশনগুলো সঠিকভাবে পূরণ করার জন্য এডিট অপশনে ক্লিক করুন। তারপর আপনার নাম বাংলায় এবং ইংরেজিতে লিখুন। এখানে অবশ্যই আপনার তথ্যগুলো আপনার সার্টিফিকেট অনুযায়ী লিখতে হবে। তারপর আপনার পিতা-মাতার তথ্যগুলো এবং ঠিকানা আপনার পিতা-মাতার ভোটার আইডি কার্ড অনুযায়ী লিখতে হবে।
এখন আপনার নাম বাংলায় এবং ইংরেজিতে লেখা হয়ে গেলে আপনার লিঙ্গ এবং জাতীয়তা সিলেক্ট করুন। তারপর আপনার জন্ম নিবন্ধন নম্বর, জন্মস্থান এবং জাতীয়তা নির্বাচন করুন।
আরোও পড়ুন: জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করার নিয়ম ২০২৫ (Online birth registration correction)
এখানে অবশ্যই আপনাকে একটি বিষয় খেয়াল করতে হবে। সেটি হলো: এখানে যে যে অপশনের পাশে স্টার চিহ্ন (*) দেওয়া রয়েছে। সেই অপশন গুলো অবশ্যই আপনাকে পূরণ করতে হবে। তা না হলে আপনার আবেদনটি গ্রহণযোগ্য হবে না।
এখন সকল অপশন সঠিকভাবে পূরণ করা হয়ে গেলে স্ক্রোল করে নিচে নামুন। তাহলে ‘পিতার তথ্য’ নামে একটি অপশন দেখতে পাবেন। এখন নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আপনার পিতার তথ্য প্রদান করতে হবে। যেমন:
- পিতার নাম (বাংলায়)
- পিতার নাম (ইংরেজিতে)
- পিতার এনআইডি এবং
- পিতার ভোটার নম্বর (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)
তাহলে আপনার পিতার এনআইডি কার্ডের তথ্য অনুযায়ী উপরে উল্লেখিত অপশন গুলো সঠিকভাবে পূরণ করুন। আর আপনার পিতা যদি মৃত থাকে। তাহলে উপর থেকে মৃত অপশনে ক্লিক করুন।
তারপর নিচে ‘মাতার তথ্য’ অপশন দেখতে পাবেন। এখন নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আপনাকে আপনার মাতার তথ্য প্রদান করতে হবে। এখন আপনি মাতার তথ্য অপশনের নিচে অনেক গুলো অপশন দেখতে পাবেন। যেমন:
- মাতার নাম (বাংলায়)
- মাতার নাম (ইংরেজিতে)
- মাতার এনআইডি এবং
- মাতার ভোটার নম্বর (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)
তাহলে আবারো উপরে উল্লেখিত অপশনে আপনার মাতার এনআইডি কার্ড অনুযায়ী অপশন গুলো সঠিকভাবে পূরণ করুন। তারপর নিচে বড় ভাই বোনের তথ্য অপশন দেখতে পাবেন। এখন আপনি চাইলে আপনার বড় ভাই অথবা বোনের তথ্য দিয়ে অপশন গুলো পূরণ করতে পারবেন। তবে না দিলে কোন সমস্যা হবে না।
তারপর নিচে স্বামী/স্ত্রীর তথ্য অপশন দেখতে পাবেন। অর্থাৎ, আপনার বৈবাহিক অবস্থা নির্বাচন করতে হবে। এখন আপনি যদি বিবাহিত হয়ে থাকেন। তাহলে বৈবাহিক অবস্থা অপশনে ক্লিক করে বিবাহিত সিলেক্ট করুন। তারপর নিচে আপনার স্বামী/স্ত্রীর তথ্য দিয়ে অপশন গুলো সঠিকভাবে পূরণ করুন।
আর আপনি যদি অবিবাহিত হয়ে থাকেন। তাহলে ‘বৈবাহিক অবস্থা’ অপশন থেকে সিঙ্গেল সিলেক্ট করুন। এখন সকল অপশন সঠিকভাবে পূরণ করা হয়ে গেলে উপর থেকে পরবর্তী লেখাটিতে ক্লিক করুন। এখন পরবর্তী অপশন থেকে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা নির্বাচন করতে হবে।
তাহলে আপনি আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা সিলেক্ট করুন। এখন নিচে অনেক গুলো অপশন পাবেন। যেমন:
- পেশা
- অসমর্থতা
- সনাক্তকরণ চিহ্ন (বাংলায়)
- টিন নম্বর
- ড্রাইভিং লাইসেন্স নম্বর
- ধর্ম
- টেলিফোন নম্বর (যদি থাকে) এবং
- মোবাইল নম্বর
এখন উপরে উল্লেখিত অপশনগুলো সঠিকভাবে পূরণ করা হয়ে গেলে উপর থেকে ‘পরবর্তী’ লেখাটিতে ক্লিক করুন। এখন পরবর্তী অপশনে ‘অবস্থানগত দেশের নাম’ নামে একটি অপশন দেখতে পাবেন।
এখন অবস্থানগত দেশের নাম অপশনের নিচে থেকে ‘নির্বাচন করুন’ অপশনে ক্লিক করুন। তারপর আপনার অবস্থানগত দেশের নাম সিলেক্ট করুন। এখন আপনি যদি বিদেশ থাকেন। তাহলে আপনার দেশটি সিলেক্ট করুন।
অর্থাৎ, আপনি কোন দেশ থেকে নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করেছেন সেটি নির্বাচন করুন। তারপর নিচে ‘ভোটের ঠিকানা’ নামে একটি অপশন দেখতে পাবেন এবং তার নিচে দুটি অপশন দেখতে পাবেন। যেমন:
- বর্তমান এবং
- স্থায়ী
এখন আপনি কোন ঠিকানায় নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করতে চান সেটি সিলেক্ট করুন। উদাহরণ স্বরূপ, আপনি স্থায়ী ঠিকানায় নতুন ভোটার হতে চাচ্ছেন। তাহলে স্থায়ী ঠিকানা অপশন ক্লিক করুন। তারপর ‘বর্তমান ঠিকানা’ অপশনের নিচে অনেকগুলো অপশন দেখতে পাবেন। যেমন:
- বিভাগ
- জেলা
- উপজেলা
- আর.এম.ও
- সিটি কর্পোরেশন অথবা পৌরসভা
- ইউনিয়ন
- মৌজা/ মহল্লা
- ইউনিয়নের ওয়ার্ড নম্বর
- গ্রাম/রাস্তা
- বাসা/হোল্ডিং নম্বর (বাংলায়)
- পোস্ট অফিস (বাংলায়) এবং
- পোস্ট কোড
তাহলে উপরে উল্লেখিত অপশনে আপনি আপনার বর্তমান ঠিকানা অনুযায়ী পূরণ করুন। তারপর নিচে স্থায়ী ঠিকানা অপশন দেখতে পাবেন।
এখানে আপনার ‘স্থায়ী ঠিকানা’ দিতে হবে। তাহলে বর্তমান ঠিকানার মতো করে আপনার স্থায়ী ঠিকানা লিখুন। এখন স্থায়ী ঠিকানা লেখা হয়ে গেলে নিচে থেকে আপনার ‘ভোটার এরিয়া’ সিলেক্ট করুন। এখন উপরে উল্লেখিত সকল অপশন সঠিকভাবে পূরণ করা হয়ে গেলে ‘পরবর্তী’ লেখাটিতে ক্লিক করুন। এখন পরবর্তী অপশনে ‘এই আবেদনটি করার জন্য আপনার কোন কাগজপত্র প্রয়োজন হবে না’ লেখাটি দেখতে পাবেন।
এখন আপনি ‘পরবর্তী’ লেখাটিতে ক্লিক করুন। তারপর পরবর্তী অপশন থেকে সাবমিট অপশনে ক্লিক করুন। তাহলে আপনার নতুন ভোটার হওয়ার আবেদন পত্রটি সাবমিট হয়ে যাবে এবং আপনাকে পরবর্তী ধাপে নিয়ে যাবে সেখানে ‘আপনার একটি অ্যাপ্লিকেশন পেন্ডিং রয়েছে’ লেখাটি চলে আসবে।
এখন আনি যদি স্ক্রোল করে নিচে নামেন। তাহলে সেখানে আপনার নতুন ভোটার হওয়ার জন্য যে যে ডকুমেন্ট সাবমিট করেছেন সকল ডিটেলস চলে আসবে। এখন আপনাকে যে কাজটি করতে হবে। সেটি হলো: উপর থেকে ‘ডাউনলোড’ অপশনে ক্লিক করে আপনার আবেদনটি ডাউনলোড করুন।
এখন আপনাকে আপনার আবেদন ফর্মটি কোন কম্পিউটার দোকান থেকে প্রিন্ট করে নিতে হবে। তারপর ফর্মটির সাথে কিছু প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট আপনাকে সংযুক্ত করতে হবে। তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক নতুন ভোটার হওয়ার জন্য কি কি ডকুমেন্ট সংযুক্ত করতে হবে।
নতুন ভোটার হওয়ার জন্য কি কি প্রয়োজন হবে
নতুন ভোটার হওয়ার জন্য যে যে ডকুমেন্ট প্রয়োজন হবে। সে সম্পর্কে বিস্তারিত নিম্নে আলোচনা করা হলো:
- আপনার স্কুল সার্টিফিকেট কপি প্রয়োজন হবে। আর আপনারা যদি স্কুল সার্টিফিকেট না থাকে। তাহলে স্কুলের প্রবেশপত্র প্রয়োজন হবে
- আপনার পিতা মাতার এনআইডি কার্ডের ফটোকপি
- চেয়ারম্যান সনদপত্র অথবা নাগরিক সনদপত্র
- আর আপনারা যারা শহরে বসবাস করেন। তাদের ক্ষেত্রে কমিশনার কাছ থেকে প্রত্যয়ন পত্র নিতে হবে এবং
- আপনার জন্ম সনদের সত্যায়িত ফটোকপি
তাহলে উপরে উল্লেখিত ডকুমেন্টগুলো ফরমের সাথে আপনাকে সংযুক্ত করতে হবে। এখন উপরে উল্লেখিত ডকুমেন্ট গুলো সংযুক্ত করা হয়ে গেলে আপনাকে যে কাজটি করতে হবে। সেটি হলো: ফর্মের ৩৪ নম্বর কলমে সনাক্তকারীর এন আইডি অপশন দেখতে পাবেন। এখানে আপনার এলাকার চেয়ারম্যান অথবা মেম্বারের ভোটার আইডি কার্ডের নম্বর এবং স্বাক্ষর করতে হবে।
আর আপনি যদি শহরে বসবাস করেন। তাহলে ‘৩৪ নম্বর কলমে সনাক্তকারীর এন আইডি’ অপশনে কমিশনারের এন আইডি কার্ডের নম্বর এবং স্বাক্ষর দিতে হবে। তারপর আবেদনকারীর স্বাক্ষর অপশনে আপনার স্বাক্ষর দিন।
এখন ফর্মের সাথে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংযুক্ত করে আপনার নিকটস্থ নির্বাচন অফিসে গিয়ে কাগজপত্র গুলো সাবমিট করতে হবে। তাহলে নির্বাচন অফিস থেকে আপনার কাগজপত্র গুলো যাচাই বাছাই করবে।
এখন আপনার যদি সকল ডকুমেন্ট ঠিকঠাক থাকে। তাহলে তারা আপনাকে একটি নির্দিষ্ট ডেট দিবে। সেই তারিখে গিয়ে আপনার ছবি, ফিঙ্গারপ্রিন্ট এবং চোখের আইরিস দিয়ে আসতে হবে। তাহলে আপনি ভোটার হয়ে যাবেন।
আশা করি, আজকের পোস্টটি পড়ে বুঝতে পেরেছেন। কিভাবে হাতে থাকা স্মার্টফোনটি ব্যবহার করে খুব সহজেই অনলাইনে নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করবেন। কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন হবে এবং কিভাবে অনলাইনের মাধ্যমে পেমেন্ট করবেন ইত্যাদি সম্পর্কে। এরকম আরোও গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট পেতে চোখ রাখুন ‘বঙ্গভাষা’ ওয়েবসাইটে ধন্যবাদ!