পল্লী বিদ্যুৎ আবেদন করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন আজকের পোস্টে। আজকের পোস্টে আমরা আলোচনা করবো। কিভাবে আপনি আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোন অথবা কম্পিউটারের মাধ্যমে অনলাইনে পল্লী বিদ্যুৎ আবেদন করবেন, পল্লী বিদ্যুৎ আবেদন করতে কি কি লাগে এবং আবেদন করতে কত টাকা খরচ হবে ইত্যাদি সম্পর্কে। তাই পল্লী বিদ্যুৎ আবেদনের সকল প্রসেস জানতে আমাদের সাথেই থাকুন।
নতুন নিয়মে পল্লী বিদ্যুৎ আবেদন করার নিয়ম
পল্লী বিদ্যুৎ আবেদন করার জন্য সর্বপ্রথম আপনার পছন্দ অনুযায়ী যেকোনো একটি ব্রাউজার ওপেন করুন এবং সার্চ অপশনে rebpbs.com লিখে সার্চ করুন। তাহলে আপনাকে সরাসরি পল্লী বিদ্যুৎতের মেইন ওয়েবসাইটে নিয়ে আসবে এবং সেখানে এমন একটি ইন্টারফেস ওপেন হবে।
পল্লী বিদ্যুৎ আবেদনের হোম পেইজে অনেক গুলো অপশন দেখতে পাবেন। এখন আপনাকে সেখানে থাকা সকল অপশন সঠিক ভাবে পূরণ করতে হবে। যেমন:
- হোম
- আবেদন
- শিল্প সংযোগের আবেদন
- জামানত ও ফি জমা
- অভিযোগ দিন এবং
- ওয়ারিং পরিদর্শনের তালিকা ইত্যাদি
তাহলে পল্লী বিদ্যুৎ আবেদন করার জন্য উপরে উল্লেখিত অপশন থেকে “আবেদন” লেখাটিতে ক্লিক করুন। তারপর পরবর্তী অপশন থেকে “আবেদন করুন” অপশনে ক্লিক করুন। তাহলে আপনাকে পরবর্তী ধাপে নিয়ে যাবে এবং সেখানে পল্লী বিদ্যুৎ আবেদন করার জন্য একটি ফর্ম ওপেন হবে। এখন আপনাকে ফর্মটি সঠিক তথ্য দিয়ে পূরণ করতে হবে।
এখন প্রথমে “বিদ্যুৎ অফিসের বিবরণ” অপশন দেখতে পাবেন। তাহলে প্রথমে আপনার সমিতির নাম এবং জেনাল অফিস সিলেক্ট করুন। তারপর সংক্ষেপ অপশনের নিচে থেকে “সংযোগের ট্যারিফ” অপশনে ক্লিক করে আপনার সংযোগের ট্যারিফের নাম সিলেক্ট করুন। এখন নিচে “আবেদনকারীর বিবরণ” নামে একটি অপশন দেখতে পাবেন।
আরোও পড়ুন: পল্লী বিদ্যুৎ আবেদনের সর্বশেষ অবস্থা চেক ২০২৫
এখন আপনাকে যে কাজটি করতে হবে। সেটি হচ্ছে: আবেদনকারীর বিবরণ অপশনের নিচের অপশনগুলো সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে। যেমন:
- আবেদনকারীর নাম (বাংলা)*
- পিতার নাম (বাংলা)*
- মাতার নাম (বাংলা)*
- স্বামী/স্ত্রীর নাম (বাংলায়)
- আপনার জন্ম তারিখ (ইংরেজিতে)*
- জাতীয়তা*
- জাতীয় পরিচয় পত্রের নম্বর (ইংরেজিতে)*
- পাসপোর্ট (ইংরেজিতে)
- ফোন নম্বর (ইংরেজিতে)
- মোবাইল নম্বর (ইংরেজিতে)*
- লিঙ্গ*
- ইমেইল এড্রেস (ইংরেজিতে) এবং
- TIN Certificate (ইংরেজিতে)
তাহলে আপনি আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রের তথ্য অনুযায়ী উপরে উল্লেখিত অপশন গুলো সঠিকভাবে পূরণ করুন। যেমন: প্রথমে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র অনুযায়ী নাম লিখুন। এখন আপনার পিতা-মাতার এনআইডি কার্ড অনুযায়ী পিতা এবং মাতার নাম লিখুন। তারপর আপনার জন্ম তারিখ, জাতীয়তা ও জাতীয় পরিচয় পত্রের নম্বরটি বসিয়ে দিন।
এখন নিচে থেকে আপনার মোবাইল নম্বর, লিঙ্গ, ইমেইল এড্রেস এবং TIN Certificate লিখুন। এখানে অবশ্যই আপনাকে স্টার দেওয়া অপশন গুলো পূরণ করতে হবে। অন্যথায়, আপনার পল্লী বিদ্যুৎ আবেদনটি বাতিল বলে গণ্য হবে। তাহলে উপরে উল্লেখিত অপশন গুলো পূরণ করা হয়ে গেলে স্ক্রোল করে নিচে নামুন। তাহলে “স্থায়ী ঠিকানা” অপশন দেখতে পাবেন।
এখন আপনার স্থায়ী ঠিকানা অনুযায়ী অপশনগুলো সঠিকভাবে পূরণ করুন। তাহলে প্রথমে আপনার জেলা, ইউনিয়ন এবং গ্রাম/মহল্লা নির্বাচন করুন। তারপর আপনার উপজেলা, ডাকঘর এবং পাড়া/রোড সিলেক্ট করুন। এখন নিচে থেকে আপনার থানা, পোস্ট কোড এবং হোল্ডিং নম্বর লিখুন। তারপর নিচে “প্রস্তাবিত বিদ্যুৎ সংযোগ স্থলের ঠিকানা হিসেবে ব্যবহার করুন” লেখা দেখতে পাবেন।
এখন আপনি যদি আপনার স্থায়ী ঠিকানাটি প্রস্তাবিত বিদ্যুৎ সংযোগ স্থলের ঠিকানা হিসেবে ব্যবহার করতে চান। তাহলে “প্রস্তাবিত বিদ্যুৎ সংযোগ স্থলের ঠিকানায় হিসেবে ব্যবহার করুন” লেখাটিতে ক্লিক করুন। তাহলে আপনার স্থায়ী ঠিকানা অনুযায়ী অপশন গুলো অটোমেটিক পূরণ হয়ে যাবে।
অন্যথায়, আপনি “প্রস্তাবিত বিদ্যুৎ সংযোগ স্থলের ঠিকানায় হিসেবে ব্যবহার করুন” অপশনের নিচে থেকে সকল অপশন সঠিকভাবে পূরণ করুন। যেমন:
- জেলা
- ইউনিয়ন
- থানা
- গ্ৰাম/মহল্লা
- উপজেলা
- ডাকঘর ও
- পাড়া ইত্যাদি
এখন আপনার জমির দাগ নম্বর, মৌজা এবং খতিয়ান নম্বরটি বসিয়ে দিন। তারপর জমির মালিকের ধরন এবং জমির আইন গত মালিক সিলেক্ট করুন। এখন আপনি নিচে “জিওগ্ৰাফিক তথ্য” দেখতে পাবেন। যেমন:
- আপনার নিকটবর্তী সার্ভিস পোর্টাল থেকে সংযোগ স্থলের দূরত্বের উপর নির্ভর করে দৈর্ঘ্য নির্ণয় করা হবে
- আপনার পল্লী বিদ্যুতের মিটারের দূরত্ব বেশি হলে প্রয়োজনে নতুন খুঁটি এবং লাইন নির্মাণ করা হবে
- আপনার পল্লী বিদ্যুৎ অনলাইনে সার্ভে করে দূরত্ব ভূল অথবা বেশি হলে সংযোগের বিলম্ব হতে পারে এবং
- আপনার মিথ্যা তথ্যের জন্য যদি আকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনা হয়। তাহলে আপনি নিজেই দায়ী থাকবেন এবং আপনার বিরুদ্ধে তদন্ত করা হবে
এখন নিচে থেকে আপনার নিকটবর্তী সার্ভিস পোলের দূরত্ব সিলেক্ট করুন। তারপর আপনার নিকটবর্তী অথবা পার্শ্ববর্তী গ্রাহকের হিসাব নম্বর/ এস.এম.এস হিসাব নম্বরটি লিখুন। এখন নিচে আবেদনের প্রকৃতি অপশনে ক্লিক করে “স্থায়ী সংযোগ” অপশনটি সিলেক্ট করুন। তারপর নিচে থেকে আপনাকে লোডের ক্যাটাগরি সিলেক্ট করতে হবে। যেমন:
- আইটেম নাম
- আইটেম সংখ্যা
- লোড/আইটেম এবং
- মোট লোড
তাহলে আপনার লোডের ক্যাটাগরি অনুযায়ী সেখানে থাকা সকল অপশন লিখুন। তারপর নিচে থেকে আপনার বাড়ির/প্রতিষ্ঠানের লোকেশন সিলেক্ট করুন। এখন সেখানে থাকা অপশনগুলো সঠিকভাবে পূরণ করা হয়ে গেলে স্ক্রোল করে নিচে নামুন। তাহলে পল্লী বিদ্যুৎ আবেদন করতে কি কি ডকুমেন্ট আপলোড করতে হবে। সেটি দেখতে পাবেন। যেমন:
- আপনার ছবি সর্বোচ্চ সাইজ (300*300)150 কিলোবাইট
- জাতীয় পরিচয় পত্র (600*475)300 কিলোবাইট এবং
- খারিজ সবোর্চ্চ সাইজ 700 কিলোবাইট। আর নিজে জমির মালিক না হলে উত্তরাধিকারীর সনদ আপলোড করতে হবে। একাধিক ডকুমেন্টের ক্ষেত্রে পিডিএফ আকারে আপলোড করুন
তাহলে ছবি অপশনের পাশে থেকে Choose File অপশনে ক্লিক করে আপনার ছবি আপলোড করুন। এভাবে সেখানে থাকা সকল ডকুমেন্ট গুলো আপলোড করুন। এখন আপনাকে যে কাজটি করতে হবে। সেটি হচ্ছে: সেখানে থাকা প্রত্যেকটি অপশন পুনরায় চেক করুন। এখন সেখান থাকা সকল অপশন সঠিক থাকলে নিচের বক্সেটিতে চিহ্ন দিয়ে দিন।
আরোও পড়ুন: দাগ নাম্বার দিয়ে জমির মালিকের নাম চেক করার নিয়ম ২০২৫
এখন সেখানে থাকা প্রদত্ত কোডটি টাইপ করে “সংরক্ষণ করুন” অপশনটিতে ক্লিক করুন। তাহলে আপনার পল্লী বিদ্যুৎ আবেদন “সাবমিট” হয়ে যাবে। এখন আপনি নিচে থেকে ডাউনলোড অপশনে ক্লিক করে আপনার পল্লী বিদ্যুতের আবেদনের কপিটি ডাউনলোড করতে পারবেন।
এখন আপনার পল্লী বিদ্যুতের আবেদন কপিটিতে লক্ষ্য করলে সেখানে “ওয়ারিং সম্পন্ন করে অনলাইনে পেন্টিং করার জন্য নিশ্চিত…… বিবেচিত হবে” লেখাটি দেখতে পাবেন। অর্থাৎ, পল্লী বিদ্যুৎ মিটারের জন্য আপনার বাড়িতে হয়তো ইতিমধ্যে হাউজ ওয়ারিং করেছেন। এখন আপনাকে হাউজ ওয়ারিং রিপোর্টটি অনলাইনে সাবমিট করতে হবে।
অনলাইনে পল্লী বিদ্যুৎ হাউজ ওয়ারিং রিপোর্ট সাবমিট
অনলাইনে পল্লী বিদ্যুৎ ওয়ারিং রিপোর্ট সাবমিট করার জন্য আবারোও পল্লী বিদ্যুতের হোম পেইজে প্রবেশ করুন। তারপর সেখান থেকে “আবেদন” লেখাটিতে ক্লিক করুন। তাহলে নিচে কয়েকটি পেয়ে যাবেন। যেমন:
- আবেদন করুন
- আবেদন পরিবর্তন করুন
- আবেদন ডাউনলোড করুন
- হাউজ ওয়ারিং নিশ্চিত করুন এবং
- আবেদনের সর্বশেষ অবস্থা জানুন
অনলাইনে পল্লী বিদ্যুৎ ওয়ারিং রিপোর্ট সাবমিট করার জন্য “হাউজ ওয়ারিং নিশ্চিত করুন” অপশনে ক্লিক করুন। তাহলে আপনাকে লগইন সেকশনে নিয়ে আসবে। এখন আপনাকে যে কাজটি করতে হবে। সেটি হচ্ছে: আপনার ট্র্যাকিং নম্বর এবং পিন নম্বর দিয়ে আপনার একাউন্টে লগইন করতে হবে।
তাহলে সেখানে আপনার পল্লী বিদ্যুতের সকল ডিটেলস দেখতে পাবেন। এখন আপনি স্ক্রোল করে নিচে নামুন। তাহলে “হাউজ ওয়ারিং সম্পর্কিত তথ্য দিন” নামে একটি অপশন দেখতে পাবেন। এখন “হাউজ ওয়ারিং নিশ্চিত করুন” অপশনে ক্লিক করে হাউজ ওয়ারিং সম্পন্ন হয়েছে সিলেক্ট করুন। তারপর নিচে থেকে আপনার গ্ৰাউন্ডিং রডের মেমো নং, বাড়ির অবস্থান সম্পর্কিত মন্তব্য, ইলেকট্রিশিয়ানের নাম এবং ইলেকট্রিশিয়ানের মোবাইল নম্বরটি লিখুন।
তারপর আপনার বাড়ির ছাদে খালি জায়গায় পরিমাণ, বাড়ি/প্রতিষ্ঠানের ধরণ এবং সোলার সম্পর্কিত তথ্য সিলেক্ট করুন। এখন নিচে আপনি “গ্ৰাউন্ডিং রডের মেমো আপলোড করুন” নামে একটি অপশন দেখতে পাবেন। সেখানে ক্লিক করে মেমোটি আপলোড করুন। মেমোর সাইজ সবোর্চ্চ সাইজ (300*300)150 কিলোবাইটের মধ্যে হতে হবে।
আরোও পড়ুন: ফ্রি টাকা ইনকাম বিকাশ পেমেন্ট দৈনিক ২০০-৩০০ টাকা 2025
তাহলে মেমোটি আপলোড করা হয়ে গেলে নিচের প্রদর্শিত ক্যাপচা কোডটি বসিয়ে “সমর্পণ করুন” লেখাটিতে ক্লিক করুন। তারপর পরবর্তী অপশন থেকে “ওকে” অপশনে ক্লিক করুন। তাহলে আপনার পল্লী বিদ্যুৎ হাউজ ওয়ারিং রিপোর্টটি সামমিট হয়ে যাবে এবং আপনার হাইজ ওয়ারিং সফল ভাবে নিশ্চিত হয়েছে লেখা চলে আসবে।
পল্লী বিদ্যুৎ আবেদনের সর্বশেষ অবস্থা চেক
পল্লী বিদ্যুৎ আবেদন করার পরে আপনি পল্লী বিদ্যুতের ওয়েবসাইট থেকে আবেদনের অবস্থা চেক করতে পারবেন। পল্লী বিদ্যুতের আবেদনের অবস্থা চেক করার জন্য আবারোও পল্লী বিদ্যুৎ ওয়েবসাইটের হোম পেইজে প্রবেশ করুন। তারপর সেখান থেকে আবেদন অপশনে ক্লিক করে “আবেদনের সর্বশেষ অবস্থা জানুন” অপশনটিতে ক্লিক করুন।
তারপর আপনার আবেদনের ট্র্যাকিং নম্বর এবং পিন নম্বর বসিয়ে “সাবমিট করুন” অপশনে ক্লিক করুন। তাহলে আপনার একাউন্টটি লগইন করুন এবং আপনাকে পরবর্তী ধাপে নিয়ে যাবে। সেখানে আপনার পল্লী বিদ্যুৎ আবেদনের সর্বশেষ অবস্থা দেখতে পাবেন।
পল্লী বিদ্যুৎ আবেদন করতে কি কি লাগে
আপনি যদি পল্লী বিদ্যুতের জন্য আবেদন করতে চান। তাহলে আপনাকে সঠিক ডকুমেন্ট সাবমিট করতে হবে। তা না হলে আপনার পল্লী বিদ্যুৎ আবেদনটি বাতিল হবে। পল্লী বিদ্যুৎ আবেদন করতে কি কি লাগবে। সেই সম্পর্কে বিস্তারিত নিম্নে আলোচনা করা হলো:
- আবেদন করার সময় ছবি, এনআইডি, বিদ্যুৎ সংযোগস্থলের মূল দলিল অথবা খারিজের Scan copy সংযুক্ত করতে হবে।
- সংযোগস্থল থেকে সার্ভিস পোলের দূরত্ব সর্বোচ্চ ১৩০ ফুটের মধ্যে হতে হবে।
- সঠিকভাবে মেপে সংযোগস্থল থেকে সার্ভিস পোলের দূরত্ব প্রদান করুন। ভুল তথ্য দিলে সংযোগ পেতে বিলম্ব হতে পারে।
- আবেদনের ৭ কর্ম দিবসের মধ্যে অনলাইনে হাউজ ওয়্যারিং নিশ্চিত করুন। অন্যথায় আপনার আবেদনটি অসম্পূর্ণ বলে বিবেচিত হবে।
- আপনার মোট লোড ৮০ কিলোওয়াট এর বেশি হলে HT সংযোগের নিয়মাবলী প্রযোজ্য হবে।
- অনলাইন আবেদনের পর আবেদন ফি, মেম্বারশীপ ফি ও নিরাপত্তা জামানতসহ সকল নির্দেশনা SMS এর মাধ্যমে জানানো হবে।
- আবেদন ফরমে থাকা লাল (*) চিহ্নের তথ্যগুলো অবশ্যই প্রদান করতে হবে।
- আবেদনপত্রে গ্রাহকের মোবাইল নাম্বার সংযুক্ত করতে হবে।
- আবেদনের পর গ্রাহকের ট্র্যাকিং আইডি এবং পিন নম্বর সংগ্রহে রাখতে হবে।
- সংযোগ ফি ডাচ বাংলা মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাপ Rocket অথবা ট্রাস্ট ব্যাংক মোবাইল অ্যাপ Tap এর মাধ্যমে পরিশোধ করা যাবে
আশা করি, আজকের পোস্টটি পড়ে বুঝতে পেরেছেন। কিভাবে পল্লী বিদ্যুৎ আবেদন করতে হয়, কিভাবে পল্লী বিদ্যুৎ হাউজ ওয়ারিং রিপোর্ট সাবমিট করতে হয় এবং পল্লী বিদ্যুৎ আবেদন করতে কি কি লাগে। এরকম আরোও গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্ট পেতে চোখ রাখুন বঙ্গভাষা ওয়েবসাইটে ধন্যবাদ!